চাঁদপুর জেলাধীন মনোরম পরিবেশে অবস্থিত ইসলামিক ও আধুনিক শিক্ষার সংমিশ্রণে ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ওছমানিয়া কামিল মাদ্রাসা ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়ে অদ্যাবধি সুনামের সাথে পরিচালিত হয়ে আসছে। স্থানীয় ব্যক্তিবর্গের আন্তরীক সহযোগিতায় এই মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা হয়। ……. সালে ১ম স্বীকৃতি লাভ করে। মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার পর থেকে যোগ্য ও অভিজ্ঞ অধ্যক্ষ এবং দক্ষ শিক্ষক মন্ডলীর তত্বাবধানে ধর্মীয় নৈতিকতা, দেশ প্রেমের মূল্যবোধ এবং এবং সুনাগরিক হিসেবে মানব সম্পদে পরিণত করতে বিশেষ ভুমিকা পালন করে যাচ্ছে।পাবলিক পরীক্ষায় ধারাবাহিক সফলতা এই মাদ্রাসার অনন্য অর্জন।
২০৪১ সালের মধ্যে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানের লক্ষে ইসলামিক শিক্ষার পাশা পাশি ডিজিটাল প্রযুক্তিতে দক্ষ দেশ প্রেমিক মানব সম্পদ গড়ে তোলাই আমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য। আমাদের এই উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে জন্য, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, অভিভাবক এবং এলাকা বাসীসহ সকলের আন্তরীক পরামর্শ ও সহযোগীতা অব্যাহত থাকবে বলে আশা রাখছি। আমরা যেন আমাদের দায়িত্ব নিরলসভাবে পালন করে যেতে পারি আল্লাহ রাব্বুল আলীমের কাছে সাহায্য প্রার্থনা করছি সেই সাথে সকলের দোয়া কামনা করছি
অধ্যক্ষ মহোদয়ের বাণী
সম্মানিত সুধি, আসসালামু আলাইকুম।
সকলের প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের জন্য রইল শুভ কামনা। ইসলামিক ও আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে গড়া ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঐতিহ্যবাহী ওছমানিয়া কামিল মাদ্রাসা এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এই জনপদে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষার আলো বিস্তার করে আসছে। আইসিটি ভিত্তিক যুগোপযোগী শিক্ষা ব্যবস্থার অংশ হিসেবে লেখাপড়া, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের সাথে এ প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে গৌরবময় ইতিহাস। রয়েছে জেডিসি, দালিম, আলিম পাবলিক পরীক্ষায় গৌরবোজ্জ্বল ফলাফল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গীকার মোতাবেক স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে শতভাগ শিক্ষা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বিশেষ বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে লেখাপড়ায় উৎসাহ প্রদান করে যাচ্ছেন। অত্র প্রতিষ্ঠানটি দক্ষ গভার্ণিং বডির সুনিবিড় ব্যবস্থাপনায়, দক্ষ প্রধান শিক্ষক ও এক ঝাঁক মেধাবী ও ক্ষ্যাতিমান শিক্ষক-শিক্ষিকাদের প্রচেষ্টায় একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। সম্মানিত অভিভাবক-অভিভাবিকা, এলাকার বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও অত্র বিদ্যালয়ের শুভানুধ্যায়ীগণের সার্বিক সহযোগিতা আমি একান্ত ভাবে কামনা করছি।